চার রাস্তার মোড়ে দাড়িয়ে
কতবার ভেবেছি,
বলেছি আর কোনদিন আসবো না।
তবু দ্বি-প্রহর কাটতেই মনকে প্রতারিত করি।
রোদ পালানো মেঘের নীচে দাড়িয়ে
মন ভাঙ্গা যন্ত্রণা গুলোর
পাল্টে যায় রঙ-
থেমে যায় উঠোন কুড়ানো অভিমান,
প্রাচীন নীড়ে এবার তাই দিয়েছি আগুন
নদীর এপাশে ওপাশে রেখেছি প্রহরী।
তবু ঐ চার রাস্তার মোড়ে দাড়িয়েই
শীরোনামহীন হয়ে গেছে
আমার এক একটি কবিতা।
রুপা সেদিনও আসেনি…
দূর বিকেলে রুপার কথা আর
এক পলক দেখার অপেক্ষা দীর্ঘকাল
পাশ কাটিয়ে জ্বলে থাকে।
বেনামি ফাগুন রোদে বুকপকেটের চিরকুট
নিরীহ ঘামে ভিজে যায়
অভিমানে।
উদাসী কার্নিশে এক টুকরো ঝুলন্ত বিকেল
উদ্বাস্তু,
বাড়ি ফিরবে না বলে চলে যায়।
তবু,
প্রতিদিন চেয়ে থাকি
কান্টিন-করিডোরে, শহর জুড়ে, ঐ চৌরাস্তায়।
সবখানে আবার ঢেউ জাগে কোলাহলের,
কারো কিছু যায় আসে না। কোনদিন-
শুধু একটা চোরাস্রোত অজান্তেই কয়েকফোঁটা জল
ছূঁড়ে দেয় আমার বাড়িফেরা চোখে চুপিচুপি।
রুপা কে বলা হয়নি,
চার রাস্তার মোড়ে এক থেকে একশ বছর
দাড়িয়ে এখনো রোদ মাখি হলুদ দুপুরে…
কতবার ভেবেছি,
বলেছি আর কোনদিন আসবো না।
তবু দ্বি-প্রহর কাটতেই মনকে প্রতারিত করি।
রোদ পালানো মেঘের নীচে দাড়িয়ে
মন ভাঙ্গা যন্ত্রণা গুলোর
পাল্টে যায় রঙ-
থেমে যায় উঠোন কুড়ানো অভিমান,
প্রাচীন নীড়ে এবার তাই দিয়েছি আগুন
নদীর এপাশে ওপাশে রেখেছি প্রহরী।
তবু ঐ চার রাস্তার মোড়ে দাড়িয়েই
শীরোনামহীন হয়ে গেছে
আমার এক একটি কবিতা।
রুপা সেদিনও আসেনি…
দূর বিকেলে রুপার কথা আর
এক পলক দেখার অপেক্ষা দীর্ঘকাল
পাশ কাটিয়ে জ্বলে থাকে।
বেনামি ফাগুন রোদে বুকপকেটের চিরকুট
নিরীহ ঘামে ভিজে যায়
অভিমানে।
উদাসী কার্নিশে এক টুকরো ঝুলন্ত বিকেল
উদ্বাস্তু,
বাড়ি ফিরবে না বলে চলে যায়।
তবু,
প্রতিদিন চেয়ে থাকি
কান্টিন-করিডোরে, শহর জুড়ে, ঐ চৌরাস্তায়।
সবখানে আবার ঢেউ জাগে কোলাহলের,
কারো কিছু যায় আসে না। কোনদিন-
শুধু একটা চোরাস্রোত অজান্তেই কয়েকফোঁটা জল
ছূঁড়ে দেয় আমার বাড়িফেরা চোখে চুপিচুপি।
রুপা কে বলা হয়নি,
চার রাস্তার মোড়ে এক থেকে একশ বছর
দাড়িয়ে এখনো রোদ মাখি হলুদ দুপুরে…
সুন্দর হয়েছে মাহী
উত্তরমুছুন